এই যৌবন জলতরঙ্গ রুধিবি কী দিয়া বালির বাঁধ?

আন্দোলনরত শিক্ষার্থী
ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে।
ক্লাস টু থেকে টেন পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর আদর্শ গড়া।
রক্ত কাউকে কোনদিন মাফ করেনি। আর করবেও না। এটাই রক্তের অটল নীতি। প্লিজ, রক্ত নিয়ে খেলা বন্ধ করুন।
সাবাস, বাংলাদেশ, এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয় জ্বলে পুড়ে-মরে ছারখার তবু মাথা নোয়াবার নয়। বাংলাদেশের এক একটি কিশোর ক্ষুদিরাম। এই ক্ষুদিরাম দের কে টিয়ারশেল দিয়ে দমানো যাবে না ইনশাআল্লাহ।
এই ছাএ সমাজ, ছাএ সেনারা তোমাদের মাঝে লুকিয়ে আছে,সেই ৭১ এর মুক্তি কামি সেনারা,, তোমরা ভয় ফেওনা,,,ওদের কে ভয় পাবার কিছুই নেই। শুধু তোমার ভিতরটা বাইরে নিয়ে আসো। জয় আমাদের ই হবে।

Dhaka city set Emergency Rout
ভাই ভাষা নিয়ে যাদের সমস্যা হচ্ছে তাদের জন্য-
১.কবি রফিক আজাদ যখন বলেছিলেন," ভাত দে হারামজাদা,না হয় মানচিত্র খাবো "!! তখন কেউই কবির গালির দিকে মনযোগ দেয়নি,বরং মনযোগ দিয়েছি কবির ক্ষোভের উপর!!
২.কবি হেলাল হাফিজ বলেছিলেন," আমি গ্রামের পোলা,চুতমারানি বলবার ই পারি "!! তখন কেউ কবির গালির দিকে মনযোগ না দিয়ে কবির অভিমান বুঝতে চেষ্টা করেছিলেন!!
৩.সড়ক দুর্ঘটনা রোধে যখন ছাত্র-ছাত্রীরা আন্দোলন করে আর সেই আন্দোলন পুলিশের ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদ করতে গিয়ে প্ল্যাকার্ডে লিখে," পুলিশ কোন চ্যাটের বাল " ঠিক তখনই এদেশের একদল স্বঘোষিত সুশীল অশ্লীলতা খুঁজতে থাকে কিন্তু ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষোভটা বুঝতে একটুও কর্ণপাত করেনি!! কথায় কথায় What the fuck বলা লোকগুলি এখন এসব প্ল্যাকার্ড দেখে নাকি অশনি সংকেত দেখছে! নিজেকে প্রশ্ন করেন, " আমি হলে কি করতাম?" পেয়েছেন উত্তর। পুলিশ কোন চ্যাটের বাল? এটা আন্দোলনের রূপক অর্থে ব্যবহার হয়েছে। যেমনটা হয়েছিল বিখ্যাত ব্যক্তিদের ভাষায়:- “যত সব বন্দী শালা”। অান্দোলনের ভাষা এটকু রূঢ়ই হয়।
"

একটি গণতান্ত্রিক দেশে জনগণ হচ্ছে চুলার উপর ডেকচিতে ফুটন্ত পানির মতো জাকে যত্নের সাথে লালন করতে হয় আর প্রয়োজনে সময় সময় তাপ কমিয়ে দিতে হয়। আবার যদি এর উপর ঢাকনি দিয়ে টাইট করে সীল করে দেয়া হয় তাহলে এটা একটি বিস্ফোরোকে পরিণত হয়ে যেতে পারে"
উপরের কথাগুলি ১০০% সত্য একটি গণতান্ত্রিক দেশের জন্যে! কিন্তু আমাদের দেশের অসৎ কিছুু নেতারা ও কিছুু রাজকর্মচারীরা নিজেদের সার্থে স্বাধীন বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে অবুঝ "শিশু" বানিয়ে রেখেছে। এবং এই সুযোগে এদেশের অসৎ- মন্ত্রী, এমপি, বা সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্তির সুযগে যে, যেমনি পারছে দেশথেকে অসৎ পথে অর্থ আয় করে বিদেশের মাটিতে নিজেদেরকে প্রতিষ্টিত করতে পারে খুবই সহজে !

আমাদের দেশের নেতারা নির্বাচনের আগে এলাকার গরীব মানুষকে প্রতিশ্রুতির বাণী শোনায় নির্বাচিত হলে "আমার এলাকায় একজন গরীবকেও আর গরীব রাখবো না" বলে গরীবলোককে ২০০/৫০০ টাকা দিয়ে তাদের ভোটে নির্বাচিত হয়ে ৫টি বছরে সে নিজেই ধনী থেকে আরও ধনীব্যক্তিতে রূপান্তরিত হয়ে যায়! একজন নির্বাচিত প্রার্থীর কাছে বা পাসে যেতে পারে গরীবলোক (মানুষ বা জনগণ) কেবলি ভোটের দিন ভুতঘরে ভোট দিতে প্রবেশের পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত।
আমরা যদি, #বাংলাদেশ'কে গণতন্ত্রের বাংলাদেশে রূপান্তরিত করতে চাই তাহলে সর্বপ্রথম আমাদের #বাংলাদেশ_থেকে- #গরীবানা_হটাতে_হবে! আসুন আমরা সকলে, এই লাল-সবুজ এর দেশকে সত্যিকার মনথেকে ভালোবাসতে শুরকরি!

বিঃ দ্র: এখানে সুবিধাভোগীরা সুযোগ নিচ্ছে। বাংলাদেশ কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের
ভালো চাইনা। দেশকে সামনে নিতে আমাদেরই হাল ধরতে হবে। মুখে হাসি, বুকে বল তেজে ভরা মন, মানুষ হয়তে হবে মানুষ যখন। সর্বস্তরের মানুষকে সত্ হতে হবে । লিডার র্বডে সব পরিবর্তন খুব জরুরি। এই সব নোংরা রাজনীতিকে না বলি আর বয়কট করি.......................।